জাপানে কোন কোন সেক্টরের কাজে যেতে পারবেন?
জাপানে কোন কোন সেক্টরের কাজে যেতে পারবেন?

জাপানে কোন কোন সেক্টরের কাজে যেতে পারবেন?

জাপানে কোন কোন সেক্টরের কাজে যেতে পারবেন?
আমরা জাপানের ১৪ ক্যাটাগরির যেকোনো কোম্পানিতে কর্মী প্রেরণ করে থাকি
সেক্টরগুলো হলোঃ

১. পরিচর্যা কর্মী ২. বিল্ডিং পরিচ্ছন্নতার ব্যবস্থাপনা ৩. মেশিন যন্ত্রাংশ এবং টুলিং শিল্প

৪. শিল্প যন্ত্রপাতি শিল্প ৫. বৈদ্যুতিক, ইলেকট্রনিক, এবং তথ্য শিল্প ৬. নির্মাণ শিল্প ৭. জাহাজ নির্মাণ এবং জাহাজ যন্ত্রপাতি শিল্প ৮. অটোমোবাইল মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণ ৯. এভিয়েশন শিল্প ১০. আবাসন শিল্প ১১. কৃষি ১২. মৎস্য ও জলজ পালন

১৩. খাদ্য এবং পানীয় উৎপাদন ১৪. খাদ্য পরিষেবা শিল্প
আমরা প্রায় ১১৭+ এর অধিক কোম্পানিতে উপরোক্ত সেক্টরে কর্মী প্রেরণ করে থাকি

জাপানে যাওয়ার পরবর্তী ধাপসমূহঃ

  • জাপানের এয়ারপোর্টে কোম্পানি বা আমাদের প্রতিনিধি পিক-আপ ব্যবস্থা করবে।
  • কোম্পানি বা আমাদের প্রতিনিধি হতে বাসস্থান, ব্যাংক একাউন্ট খোলা, স্বাস্থ্য বীমা, সিটি অফিসের কাজের সহযোগিতা করবে।
  • ৭ দিনের মধ্যেই কোম্পানি কর্মস্থল পরিদর্শন করিয়ে কাজের ড্রেস ও নিয়ম কানুন সম্পর্কে অবগত করবে।

কত টাকা খরচ হবে এই ভিসা ক্যাটেগরির জন্যঃ

আমরা মুলত ৪ ভাগে পেমেন্ট নিয়ে থাকি।

  1. প্রথমে ডকুমেন্ট জমা নেয়ার সাথে দিতে হবে – ৫০ হাজার টাকা।
  2. কোম্পানি সিলেকশন কনফার্ম হলে – ১ লাখ টাকা।
  3. প্রি-ভিসা/সি ও ই ইস্যু হলে- ২ লাখ টাকা।
  4. ভিসা হলে ১ দিনের ভিতর বাকি দিতে হবে – ১১ লাখ টাকা।

সর্বমোট খরচ হবে সর্বনিম্ন ১৪.৫ লাখ টাকা মাত্র।

যদি কোন কারণে জাপান এমব্যাসি কর্তৃপক্ষ ভিসা প্রদান না করে তাহলে ১ লাখ টাকা খরচ বাবদ আমরা টোটাল প্রদানকৃত টাকা থেকে কর্তন করবো।
তবে ২য়বার একই ক্যাটেগরিতে আবেদন করার সুযোগ দিয়ে থাকি।

আমরা কাউকেই এয়ার টিকেট প্রদান করিনা, এটি আমাদের সার্ভিসের অন্তর্ভুক্ত নয়

কেন জাপানে এই ক্যাটেগরির জব ভিসায় যাবেন?

  • পৃথিবীর অন্যান্য দেশের তুলনায় জাপানের এই জব ভিসা ক্যাটেগরিগুলোতে ৮০-৯০%  ভিসা ইস্যু হয়ে থাকে।  
  • ৫-৭ বছরের মধ্যে পার্মানেন্ট রেসিডেন্সি পাওয়ার সুযোগ।
  • কোন কারণে জব না থাকলে বা চাকুরিচ্যুত হলে সরকার বা ইনস্যুরেন্স কোম্পানি স্যালারির সম পরিমাণ অর্থ প্রদান করে।
  • ৫-১৮ বছর বয়স পর্যন্ত ছেলে মেয়েদের পড়াশোনার খরচ অনেকাংশে সরকার বহন করে এবং ২/৩ সন্তান হলে প্রণোদনা দিয়ে থাকে।
  • জাপান থেকে সহজেই একজন বাংলাদেশী যেকোনো দেশে ভিজিট করতে পারে।
  • জাপানে অবস্থানরত সকল বাংলাদেশী ও জাপানিজ নাগরিকদের জন্য সকল আইন ও সুযোগ সুবিধা সমান।
  • সঠিকভাবে ইনকাম ট্যাক্স, ইনস্যুরেন্স প্রদান করলে স্বপরিবারে পৃথিবীর ১ নং শক্তিশালি পাসপোর্ট যায়।
  • ৬০ বছর পরে সকল বাংলাদেশী ও জাপানিজ নাগরিকরা প্রতিমাসে মোটা অংকের ওয়েলফেয়ার সুবিধা পায়।
  • জাপান সরকারের শ্রমমন্ত্রণালয়ের নিয়ম অনুসারে কোম্পানির একজন নতুন কর্মী প্রতি মাসে প্রায় ২ থেকে ২.৫ লক্ষ টাকা বেতন পাওয়ার সুযোগ।
  • প্রতিটি কোম্পানি থেকে ওভারটাইম, বোনাস, স্বাস্থ্য ভাতা, যাতায়াত ভাড়া,  বাসস্থানের ব্যবস্থা দিয়ে থাকে।
  • ৩/৪ মাস পরেই আপনার বিবাহিত স্ত্রী ও সন্তানদেরকে ডিপেন্ডেন্ট ভিসা ক্যাটেগরিতে জাপানে নিতে পারবেন।

সেজন্য ভিসা প্রসেসিং এর জন্য কোন টাকা খরচ করতে হবেনা। আপনার স্ত্রী সেখানে জাপান সরকারের নিয়ম অনুসারে প্রতিমাসে প্রায় ১২০ ঘণ্টা কাজ করে ১.৫ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আর যদি আপনার স্ত্রীর গ্রাজুয়েশন কমপ্লিট করা থাকে তাহলে উনিও আপনার সমপরিমাণ বেতনের পার্মানেন্ট জব করতে পারবেন। 

এই জব ক্যাটেগরির জন্য আবেদন করার জন্য কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন?

  • আপনার সকল একাডেমিক মূল সনদপত্র ও মার্কশিট
  • পূর্বের কাজের অভিজ্ঞতার সার্টিফিকেট ( যদি থাকে )
  • সফট কপি ছবি -১ কপি কালার (৩৫/৪৫ মি.মি)।
  • জাপানিজ ল্যাংগুয়েজ সার্টিফিকেট (যদি থাকে)
  • ওরিজিনাল পাসপোর্ট ( মেয়াদ কমপক্ষে ৬ মাস থাকতে হবে)

আরও বিস্তারিত জানতে ফর্মটি পূরণ করতে পারেন এই লিঙ্কেঃ https://forms.gle/heoAgWgocYH8AMY36

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *